Apple iPhone 15 Pro Max একটি অত্যাধুনিক প্রিমিয়াম স্মার্টফোন, যা ২০২৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বাজারে এসেছে। অ্যাপলের এই মডেলটি শক্তিশালী পারফরম্যান্স, দুর্দান্ত ক্যামেরা এবং উন্নত প্রযুক্তির জন্য ইতিমধ্যেই ব্যবহারকারীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়।
এই ফোনে আছে 6.7 ইঞ্চির সুপার রেটিনা XDR ডিসপ্লে, যার রেজোলিউশন 1290×2796 পিক্সেল — ফলে ছবিগুলো হয় অসাধারণ স্পষ্ট ও প্রাণবন্ত। ফোনটির ভেতরে রয়েছে শক্তিশালী A17 Pro চিপ এবং 8GB RAM, যার ফলে গেমিং হোক বা মাল্টিটাস্কিং, সবকিছু চলে খুবই দ্রুতগতিতে।
ক্যামেরার দিক থেকেও iPhone 15 Pro Max অনন্য। এতে রয়েছে ৪৮+১২+১২ মেগাপিক্সেলের ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা এবং ১২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা, যা দুর্দান্ত মানের ছবি ও ভিডিও তুলতে সক্ষম।
৪৪৪১mAh ব্যাটারি এবং ২০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট থাকায় এটি সহজেই একদিনের বেশি ব্যাকআপ দিতে পারে। এছাড়াও ফোনটিতে IP68 রেটিংযুক্ত পানিরোধী সুবিধা, ফেস আইডি, ওয়াই-ফাই 6E এবং ব্লুটুথ 5.3-এর মতো আধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে।
Apple iPhone 15 Pro Max এর দাম কত বাংলাদেশ
Apple iPhone 15 Pro Max এই মোবাইলটি আশা করা যাচ্ছে, বাংলাদেশ মার্কেটে আন অফিশিয়াল ভাবে এর দাম ধরা হয়েছে ১,৪২,000 হাজার টাকার মত।
অ্যাপল আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স ওভারভিউ
Apple iPhone 15 Pro Max হলো অ্যাপলের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী ও উন্নত প্রযুক্তিসম্পন্ন স্মার্টফোনগুলোর একটি। ২০২৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর এটি বাজারে আসে এবং তখন থেকেই প্রযুক্তিপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে। এটি এমন একটি ফোন, যেটি পারফরম্যান্স, ডিজাইন, ক্যামেরা এবং নিরাপত্তা – সব দিক থেকেই উন্নত।
এই ফোনটি চলে iOS 17 অপারেটিং সিস্টেমে, যা পরবর্তীতে iOS 17.4 পর্যন্ত আপডেট করা যায়। এতে ব্যবহার করা হয়েছে Apple A17 Pro চিপসেট এবং হেক্সা-কোর (৬ কোর) প্রসেসর, যা খুব দ্রুত ও স্মুথ পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে। গেমিং, ভিডিও এডিটিং, বা হাই পারফরম্যান্সের যেকোনো অ্যাপ চালাতে এই ফোন কোনো ধরনের সমস্যা করে না। ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তিতে তৈরি হওয়ায় এটি আগের চিপগুলোর তুলনায় আরও দ্রুত এবং কম ব্যাটারি খরচে কাজ করে।
iPhone 15 Pro Max-এ আছে ৬.৭ ইঞ্চির LTPO Super Retina XDR OLED ডিসপ্লে, যার রেজোলিউশন 1290×2796 পিক্সেল এবং ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট। ফলে স্ক্রলিং, ভিডিও দেখা বা গেম খেলার সময় অভিজ্ঞতাটা হয় অসাধারণ। ডিসপ্লেটি Ceramic Shield গ্লাস দ্বারা সুরক্ষিত এবং এটি ২০০০ নিট পর্যন্ত ব্রাইটনেস সাপোর্ট করে, যার ফলে রোদেও স্ক্রিন দেখা যায় পরিষ্কারভাবে।
ক্যামেরার দিক থেকেও ফোনটি খুব শক্তিশালী। এতে রয়েছে ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ – ৪৮ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, ১২ মেগাপিক্সেল টেলিফটো (৫x অপটিক্যাল জুমসহ) এবং ১২ মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড ক্যামেরা। এটি Apple ProRAW, ম্যাক্রো ভিডিও, নাইট মোড, অ্যাকশন মোড এবং 4K ভিডিও রেকর্ডিংসহ নানা ফিচার সাপোর্ট করে। ফ্রন্ট ক্যামেরাও ১২ মেগাপিক্সেলের, যা রেটিনা ফ্ল্যাশ, অটোফোকাস এবং 4K ভিডিও রেকর্ডিং সাপোর্ট করে।
ডিজাইনের দিক থেকে এটি এক কথায় অনন্য। ফোনটির ফ্রেম তৈরি করা হয়েছে টাইটেনিয়াম দ্বারা এবং সামনের ও পেছনের অংশে আছে কর্নিং গ্লাস। ফোনটি IP68 রেটিংযুক্ত, যার মানে এটি পানি ও ধুলো প্রতিরোধে সক্ষম (৬ মিটার পানির নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত)। এর ওজন ২২১ গ্রাম এবং পুরুত্ব মাত্র ৮.২ মিমি।
ব্যাটারি হিসাবে রয়েছে ৪৪৪১ এমএএইচ ক্ষমতার ব্যাটারি, যা PD2.0 এবং ১৫ ওয়াট ম্যাগসেফ ওয়্যারলেস চার্জিং সাপোর্ট করে। এছাড়াও, ফোনে ২০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে মাত্র ৩০ মিনিটেই ৫০% চার্জ পাওয়া যায়। রিভার্স চার্জিং সুবিধাও এতে আছে।
iPhone 15 Pro Max-এ রয়েছে ৮ জিবি র্যাম এবং ২৫৬ জিবি, ৫১২ জিবি ও ১ টেরাবাইট পর্যন্ত ইন্টারনাল স্টোরেজ ভেরিয়েন্ট। এটি NVMe স্টোরেজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যা আরও দ্রুত ডেটা এক্সেস নিশ্চিত করে।
বাংলাদেশে এই ফোনটির অফিসিয়াল দাম শুরু হয় ৳১,৭৯,৯৯৯ (৮GB+২৫৬GB)। অনানুষ্ঠানিকভাবে এটি পাওয়া যায় আরও কম মূল্যে (৳১,৪২,০০০)। ফোনটি পাওয়া যায় ৪টি রঙে – ব্ল্যাক, হোয়াইট, ব্লু এবং ন্যাচারাল টাইটেনিয়াম।
অ্যাপল আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সের সম্পূর্ণ স্পেসিফিকেশন
বিভাগ | বিবরণ |
---|---|
মডেল | Apple iPhone 15 Pro Max |
রিলিজ তারিখ | ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |
অবস্থা | বাজারে উপলব্ধ |
মূল্য (বাংলাদেশে) | অফিসিয়াল: ৳১,৭৯,৯৯৯ (৮GB+২৫৬GB)অনঅফিসিয়াল: ৳১,৪২,০০০ |
রঙ | ব্ল্যাক টাইটেনিয়াম, হোয়াইট টাইটেনিয়াম, ব্লু টাইটেনিয়াম, ন্যাচারাল টাইটেনিয়াম |
ওএস | iOS 17 (আপগ্রেডযোগ্য iOS 17.4 পর্যন্ত) |
চিপসেট | Apple A17 Pro (3nm) |
CPU | হেক্সা কোর (3.78 GHz ডুয়াল + 2.11 GHz কোয়াড কোর) |
GPU | Apple GPU (6-কোর) |
RAM | ৮ জিবি LPDDR5 |
স্টোরেজ ভেরিয়েন্ট | ২৫৬GB, ৫১২GB, ১TB (NVMe) |
ডিসপ্লে টাইপ | LTPO Super Retina XDR OLED |
স্ক্রিন সাইজ | ৬.৭ ইঞ্চি |
রেজোলিউশন | ১২৯০ x ২৭৯৬ পিক্সেল |
রিফ্রেশ রেট | ১২০ হার্টজ |
ব্রাইটনেস | সর্বোচ্চ ২০০০ নিট |
প্রটেকশন | সিরামিক শিল্ড গ্লাস |
স্ক্রিন ফিচার | HDR10, অলওয়েজ অন ডিসপ্লে, পাঞ্চ-হোল নচ |
রিয়ার ক্যামেরা (ট্রিপল) | ৪৮MP (f/1.8) প্রাইমারি + ১২MP (f/2.2) আল্ট্রাওয়াইড + ১২MP (f/2.8) টেলিফটো (৫x অপটিক্যাল জুম) |
ফ্রন্ট ক্যামেরা | ১২MP (f/1.9) + অটোফোকাস + রেটিনা ফ্ল্যাশ |
ভিডিও রেকর্ডিং | 4K (২৪/২৫/৩০/৬০fps), 1080p (৩০/৬০/১২০/২৪০fps), Dolby Vision, ProRes |
ব্যাটারি ক্যাপাসিটি | ৪৪৪১ mAh |
চার্জিং | ২০W ফাস্ট চার্জ, ১৫W MagSafe ওয়্যারলেস, ৪.৫W রিভার্স |
ইউএসবি টাইপ | USB Type-C 3.0 (DisplayPort সমর্থিত) |
জল ও ধুলা প্রতিরোধ | IP68 সার্টিফায়েড (৬ মিটার পর্যন্ত ৩০ মিনিট) |
সিম | Dual SIM (Nano + eSIM) |
নেটওয়ার্ক | ২G, ৩G, ৪G, ৫G |
Wi-Fi | Wi-Fi 6E (MIMO সমর্থিত) |
Bluetooth | ভার্সন ৫.৩ |
NFC / GPS | রয়েছে / A-GPS, Glonass |
অডিও | স্টেরিও স্পিকার, Dolby Atmos, USB-C অডিও |
সিকিউরিটি | Face ID |
সেন্সর | অ্যাক্সেলোমিটার, জাইরো, প্রক্সিমিটি, কম্পাস, ব্যারোমিটার, আল্ট্রা-ওয়াইডব্যান্ড ২ (UWB) |
অন্যান্য ফিচার | ইমার্জেন্সি SOS (স্যাটেলাইটের মাধ্যমে), ম্যাক্রো ভিডিও, অ্যাকশন মোড, নাইট টাইম ল্যাপস ইত্যাদি |
ভালো দিক
- এক্সট্রা ফাস্ট পারফরম্যান্স
ফোনে আছে অ্যাপলের নতুন A17 Pro চিপসেট, যেটা অনেক দ্রুত কাজ করে। গেম খেলতে, ভিডিও এডিট করতে বা একসাথে অনেক অ্যাপ চালাতেও কোনো সমস্যা হবে না। - দারুন সুন্দর ও মজবুত ডিজাইন
এর টাইটেনিয়াম ফ্রেম ও সিরামিক শিল্ড গ্লাস ফোনটিকে প্রিমিয়াম লুক দেয় এবং এটি সহজে ভাঙে না। - দারুন ডিসপ্লে
৬.৭ ইঞ্চির বড় OLED ডিসপ্লে, খুব পরিষ্কার ও ঝকঝকে দেখা যায়। ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট থাকায় সবকিছু মসৃণভাবে চলে। - ক্যামেরা অসাধারণ
৪৮MP মেইন ক্যামেরা, সাথে আল্ট্রাওয়াইড ও ৫x জুমসহ টেলিফটো ক্যামেরা আছে। ভিডিও বানাতেও একদম প্রফেশনাল কোয়ালিটি পাওয়া যায়। - জল ও ধুলা প্রতিরোধী
ফোনটি IP68 সার্টিফায়েড, মানে পানি বা ধুলোতেও টিকতে পারে – হঠাৎ বৃষ্টিতে ভেজলেও ভয়ের কিছু নেই। - ব্যাটারি ভালো চলে
৪৪৪১ mAh ব্যাটারি একদিন ভালোভাবে চলবে। দ্রুত চার্জও হয় – প্রায় ৩০ মিনিটে ৫০% পর্যন্ত। - Face ID ও নিরাপত্তা
ফোন আনলক বা পেমেন্ট সবকিছুই Face ID দিয়ে নিরাপদভাবে করা যায়।
দুর্বল দিক
- দাম অনেক বেশি
এই ফোনটি অনেক দামি, অনেকের বাজেটের বাইরে পড়ে যেতে পারে। - চার্জ একটু ধীরে হয়
অ্যান্ড্রয়েডের অনেক ফোনে ৬০W বা তার বেশি ফাস্ট চার্জিং থাকে, সেখানে এটা ২০W — মানে চার্জ হতে একটু বেশি সময় লাগে। - ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেই
শুধু Face ID আছে, কারও কারও কাছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট না থাকাটা অসুবিধা হতে পারে। - মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যায় না
যে স্টোরেজ আপনি কিনবেন, সেটাই ফিক্সড। বাড়ানো যাবে না, তাই কেনার সময় ঠিকমতো স্টোরেজ সিলেক্ট করতে হবে। - ভারি ফোন
ফোনটি ২২১ গ্রাম ওজনের, অনেকের কাছে একটু ভারি লাগতে পারে, বিশেষ করে এক হাতে চালাতে গেলে।
Apple iPhone 15 Pro Max ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা
পারফরম্যান্সের অভিজ্ঞতা
ব্যবহারকারী খুবই মসৃণ ও ল্যাগ-ফ্রি অভিজ্ঞতা পাবেন। A17 Pro চিপসেট ও ৮ জিবি RAM-এর কারণে অ্যাপ চালু হওয়া, গেম খেলা, মাল্টিটাস্কিং — সবকিছুই দারুণ ফাস্ট। ভারী গেম যেমন Call of Duty বা Genshin Impact-ও একদম স্মুথ চলে।
ব্যাটারি ও চার্জিং
দৈনন্দিন ব্যবহারে ফোনটি অনায়াসে ১ দিন বা তার বেশি ব্যাকআপ দিতে পারবে। যদিও চার্জিং স্পিড কিছুটা কম (২০W), তবে অনেকেই এটাকে সমস্যা মনে করেন না। ১৫W ম্যাগসেফ ওয়্যারলেস চার্জিং থাকায় যারা অ্যাপল ইকোসিস্টেমে আছেন, তারা আরও সুবিধা পাবেন।
ক্যামেরা অভিজ্ঞতা
ছবি ও ভিডিওর মান অসাধারণ। যারা মোবাইল ফটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফি করেন, তাদের জন্য এটি একদম সেরা অপশন। নাইট মোড, ম্যাক্রো, 5x অপটিক্যাল জুম — সবই নিখুঁত কাজ করে। ভিডিওতে Dolby Vision ও 4K রেকর্ডিং-এর মতো ফিচার ব্যবহার করে প্রফেশনাল কোয়ালিটির ভিডিও বানানো যায়।
ডিসপ্লে ও মিডিয়া ভোগ
iPhone 15 Pro Max-এর ডিসপ্লে এতটাই স্পষ্ট, উজ্জ্বল ও রঙিন যে ভিডিও দেখা, সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করা বা গেম খেলা – সবকিছুতে আনন্দই পাবেন। HDR10 ও ২০০০ নিট ব্রাইটনেস থাকায় সরাসরি রোদের নিচেও ডিসপ্লে দেখা যায়।
নিরাপত্তা ও সফটওয়্যার অভিজ্ঞতা
Face ID খুবই দ্রুত এবং নির্ভুল। iOS 17 অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা খুবই সহজ, ক্লিন এবং বাগ-মুক্ত। নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট পাওয়া যায়, তাই ফোনটি অনেক বছর ব্যবহারযোগ্য থাকবে।
সাউন্ড ও মাল্টিমিডিয়া
স্টেরিও স্পিকার এবং Dolby Atmos সাপোর্ট থাকায় মুভি দেখা বা গান শোনার সময় অসাধারণ সাউন্ড কোয়ালিটি অনুভব করবেন।
যেসব দিক একটু অসুবিধাজনক মনে হতে পারে
- ফোনটি একটু ভারী, তাই এক হাতে চালাতে সমস্যা হতে পারে।
- ফাস্ট চার্জিং তুলনামূলক ধীর।
- প্রাইস অনেক বেশি, তাই সবার জন্য উপযুক্ত না।
- কাস্টমাইজেশন সীমিত, যারা অ্যান্ড্রয়েড থেকে আসছেন তাদের একটু খাপ খাওয়াতে সময় লাগতে পারে।
উপসংহার:
Apple iPhone 15 Pro Max একটি নিঃসন্দেহে অত্যাধুনিক ও প্রিমিয়াম স্মার্টফোন, যা পারফরম্যান্স, ডিজাইন, ক্যামেরা এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বর্তমান বাজারের অন্যতম সেরা ডিভাইস হিসেবে বিবেচিত। শক্তিশালী A17 Pro চিপসেট, অসাধারণ ৪৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট সমৃদ্ধ ডিসপ্লে এবং উন্নত iOS অপারেটিং সিস্টেম — সব মিলিয়ে এটি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি পরিপূর্ণ অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
যদিও ফোনটির দাম তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি এবং চার্জিং গতি কিছুটা ধীর, তবে যাঁরা সেরা মান, টেকসইতা এবং দীর্ঘমেয়াদি পারফরম্যান্স চান, তাঁদের জন্য এটি একটি চমৎকার পছন্দ হতে পারে। যারা অ্যাপল ইকোসিস্টেমে আছেন বা প্রবেশ করতে চান, তাদের জন্য iPhone 15 Pro Max নিঃসন্দেহে একটি ভবিষ্যত-প্রস্তুত, প্রিমিয়াম স্মার্টফোন।
Thanks for publishing this post